প্রায় ৪০০ বছরের পুরনো এই পূজো আজও একই ভক্তি ও নিষ্ঠায় পালিত হয়। আজ অষ্টমী তিথি, অষ্টমীর সকাল থেকেই অঞ্জলি দিতে ভিড় পাহাড়পুর চন্ডি মন্ডপে। অঞ্জলি শেষে শুরু কুমারী পুজো। যেখানে অল্পবয়সী কুমারীকে দুর্গার জীবন্ত প্রতিমা রূপে পূজা করা হয়।
এবছর কুমারী পুজোয় অংশ নেন কৌশানি পান্ডে। মন্ত্রোচ্চারণে আরাধ্য হয় দেবী শক্তি, অর্পিত হয় ফুল, ধূপ, দীপ ও ভক্তির অঞ্জলি। রাজবাড়ির পুজোয় এই কুমারী পূজোই যেন আসল বিশেষত্ব। শহর থেকে গ্রাম একাধিক জায়গা থেকে ভক্তরা আসেন এক ঝলক দেবীকে দেখতে, প্রসাদ পেতে এবং পুরনো দিনের রাজকীয় দুর্গোৎসবের স্বাদ নিতে। রাজা না থাকলেও রাজ বৈভব না থাকলেও তার রাজ বৈভব না থাকলেও তার প্রচলিত চলা রীতি আজও বজায় রেখেছে এলাকার সাধারণ মানুষ।

