জলপাইগুড়ি জেলার নাগরাকাটায় বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে বি'ক্ষোভ এবং হামলা'র মুখে পড়েন শিলিগুড়ি বিজেপি বিধায়ক শংকর ঘোষ।

Prathamalorbarta
By -
0

ধাক্কাধাক্কি, এমনকি চ'টি ছো'ড়া হয় বিধায়ককে লক্ষ্য করে। গালাগালি,হা'ম'লা করা হয় তার গাড়িতেও। রক্তাক্ত মালদার সাংসদ খগেন মুর্মু।‌ তাকে দ্রুত চালসার মঙ্গলবাড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তাকে মাটিগাড়ার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানেই চিকিৎসা চলছে বিধায়ক শংকর ঘোষের। তৃণমূল আশ্রিত দু'স্কৃতিদে'র বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন বিধায়ক শংকর ঘোষ।


এরই প্রতিবাদে ফেটে পড়ে রাজ্যের সর্বত্র বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। সোমবার বিকেলে নদীয়ার ১২ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে বিজেপি কর্মীরা যেখানে উপস্থিত ছিলেন রানাঘাট তপশিলি কেন্দ্রের বিজেপি সংসদ জগন্নাথ সরকার রানাঘাট উত্তর পশ্চিমের বিধায়ক পার্থসারথি চ্যাটার্জি। এদিন তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন।  তীব্র যানজট সৃষ্টি হয় জাতীয় সড়কে তাদের উদ্দেশ্যে ক্ষমা চেয়ে নিয়ে সাংসদ জানান তৃণমূলের পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী তাদের লেটেল বাহিনী ইট লাঠি এবং ধারালো অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আক্রমণ করে এরা যে একজন বিধায়ক সাংসদদের কোনো, নিরাপত্তা নেই।

বিধায়ক পার্থ সারথি চট্টোপাধ্যায় বলেন,  সম্প্রতি জলমগ্ন কলকাতায় বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হল ১১ জনের রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তখন ছিলেন উদ্বোধন নিয়ে ব্যস্ত। যখন উত্তরবঙ্গ ভাসছে তখন তিনি কার্নিভাল নিয়ে ব্যস্ত কিন্তু বিজেপির সাংসদ হোক কিংবা বিধায়ক অথবা যেকোনো জনপ্রতিনিধি তারা রয়েছে মানুষের পাশেই ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)